মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৬০টি প্রশ্ন শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-উসাইমীন রহ. -- পর্ব--১

মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৬০টি প্রশ্ন  শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-উসাইমীন রহ. -- পর্ব--১


প্রশ্ন ১: ফজরের পরপরই যদি কোন ঋতুবতী মহিলা ঋতুস্রাব মুক্ত হয়, তাহলে কি সে খানাপিনা ত্যাগ করতঃ ঐ দিনের রোযা রাখবে? তার ঐ দিনের রোযা কি আদায় হয়ে যাবে নাকি পরে ক্বাযা আদায় করতে হবে?

উত্তরঃ ফজরের পরে কোন মহিলা ঋতুস্রাবমুক্ত[1] হলে ঐ দিনে তার রোযা রাখার ক্ষেত্রে আলেমগণের দুটো অভিমত রয়েছেঃ
প্রথম অভিমতঃ ঐ দিনের বাকী অংশে তাকে খানা-পিনা, যৌনসঙ্গম ইত্যাকার কর্মকাণ্ড থেকে বেঁচে থাকতে হবে। তবে তা ঐ দিনের রোযা হিসাবে পরিগণিত হবে না; বরং তাকে পরে ক্বাযা আদায় করতে হবে। এটা হাম্বলী মাযহাবের প্রসিদ্ধ অভিমত।
দ্বিতীয় অভিমতঃ ঐ দিনের বাকী অংশে তাকে খানাপিনা ইত্যাদি থেকে বিরত থাকতে হবে না। কেননা সে ঐ দিনের শুরুতে ঋতুবতী থাকার কারণে সেদিনের রোযা তার জন্য শুদ্ধ নয়। আর রোযা যেহেতু শুদ্ধ নয়, সেহেতু খানাপিনা থেকে বিরত থাকারও কোন অর্থ নেই। এই দিনটা তার জন্য সম্মানীয় কোন সময় নয়। কেননা ঐ দিনের শুরুতে তাকে রোযা ভাঙ্গার আদেশ করা হয়েছে; বরং ঐ দিনের শুরুতে রোযা রাখা তার জন্য হারাম। আর রোযার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, “ফজর উদয় হওয়া থেকে শুরু করে সূর্যাস্ত পর্যন্ত আল্লাহর ইবাদতের উদ্দেশ্যে রোযা ভঙ্গকারী যাবতীয় বিষয় থেকে বিরত থাকার নাম রোযা।”
এই অভিমতটা আগের খানাপিনা থেকে বিরত থাকা আবশ্যক মর্মের অভিমতের চেয়ে বেশী প্রাধান্য পাওয়ার যোগ্য। যাহোক [ঐ দিনের বাকী অংশে সে খানাপিনা ইত্যাদি থেকে বিরত থাক বা না থাক] উভয় অভিমতের আলোকে বলা যায়, তাকে পরবর্তীতে ঐ দিনের ক্বাযা আদায় করতেই হবে।
[1] ঋতুমুক্ত হওয়ার কয়েকটা নিদর্শন রয়েছে। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ

1. রক্ত বন্ধ হওয়ার বিষয়টা অনুভূত হওয়া।

2. শুষ্কতা অনুভব করা।

3. সাদা জাতীয় পদার্থ বের হওয়া (এর সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা ২৪নং প্রশ্নের পাদটীকায় আলোচনা করা হয়েছে)।

4. সম্পূর্ণভাবে রক্ত বন্ধ হয়ে যাওয়া (আল-আহকাম আল-ফিক্বহিইয়াহ আল-মুখতাছারাহ ফী আহকামি আহলিল আ‘যার)। [অনুবাদক]

প্রশ্ন ২: প্রশ্নকারী বলছেন, ঋতুবর্তী যদি [ফজরের আগে] ঋতুস্রাব মুক্ত হয় এবং ফজরের পরে গোসল করে নামায আদায় করতঃ ঐ দিনের রোযা পূর্ণ করে, তাহলে কি তাকে আবার ক্বাযা আদায় করতে হবে?


উত্তরঃ ঋতুবর্তী ফজরের এক মিনিট আগে হলেও যদি নিশ্চিত ঋতুস্রাব মুক্ত হয়, তাহলে রমযান মাস হলে তাকে ঐ দিনের রোযা আদায় করতে হবে এবং তার ঐ দিনের রোযা শুদ্ধ রোযা হিসাবে পরিগণিত হবে। তাকে আর ক্বাযা আদায় করতে হবে না। কেননা সে পবিত্র অবস্থায় রোযা রেখেছে। আর ফজরের পরে ছাড়া গোসল করার সুযোগ না পেলেও কোন সমস্যা নেই। যেমনিভাবে কোন পুরুষ সহবাস জনিত কারণে অথবা স্বপ্নদোষের কারণে যদি অপবিত্র থাকে এবং ঐ অবস্থায় সাহরী করে নেয়, তাহলে ফজরের আগে গোসল না করলেও তার রোযা শুদ্ধ হবে। এক্ষেত্রে আমি মহিলাদের একটি বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই, রোযা অবস্থায় ঋতুস্রাব আসলে কোন কোন মহিলা মনে করে যে, ইফতারের পরে ঋতুস্রাব আসলে ঐ দিনের রোযা নষ্ট হয়ে যায়। অথচ ইফতার তো দূরের কথা সূর্যাস্তের পরপরই যদি তার ঋতুস্রাব আসে, তথাপিও তার সেদিনের রোযা পূর্ণ এবং শুদ্ধ হবে।
 প্রশ্ন ৩: সদ্য সন্তান প্রসবকারিণী নারী যদি চল্লিশ দিনের আগে পবিত্র হয়ে যায়, তাহলে কি তার উপরে রোযা রাখা এবং নামায আদায় করা ওয়াজিব হবে?

উত্তরঃ হ্যাঁ, সদ্য সন্তান প্রসবকারিণী নারী চল্লিশ দিনের আগে যখনই পবিত্র হবে, তখনই তার উপর রোযা রাখা অপরিহার্য হয়ে যাবে- যদি তখন রমযান মাস চলে। অনুরূপভাবে তার উপরে নামায আদায়ও ওয়াজিব হবে এবং তার স্বামীর জন্য তার সাথে সহবাস করাও বৈধ হবে। কেননা সে একজন পবিত্র নারী হিসাবে বিবেচিত হবে। যার মধ্যে নামায-রোযা ও সহবাসের বৈধতায় বাধাদানকারী কোন কিছু অবশিষ্ট নেই।
 প্রশ্ন ৪: কোন মহিলার ঋতুস্রাবের সময়সীমা যদি প্রত্যেক মাসে আট অথবা সাতদিন হয়; কিন্তু দেখা গেল, মাঝেমধ্যে অভ্যাস ভঙ্গ করে ২/১ দিন বেশী সময় ধরে ঋতুস্রাব চলে, তাহলে সেক্ষেত্রে বিধান কি?

উত্তরঃ  যদি উক্ত মহিলার মাসিক ঋতুস্রাবের সময়সীমা ছয় বা সাত দিন হয় কিন্তু মাঝে-মধ্যে এ সময়সীমা বৃদ্ধি হয়ে আট, নয়, দশ অথবা এগারো দিনে গড়ায়, তাহলে পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত তাকে নামায আদায় করতে হবে না। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ঋতুস্রাবের কোন নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দেননি। আর আল্লাহ তা‘আলা বলছেন, “তারা তোমাকে মহিলাদের ঋতুস্রাব সম্বন্ধে জিজ্ঞেস করে; তুমি বলে দাও, সেটা হচ্ছে কষ্টদায়ক বস্তু”[1]। সুতরাং এই রক্ত থাকাকালীন সময়ে মহিলারা আপন অবস্থায় থাকবে, তারপর ভাল হয়ে গেলে গোসল করে নামায আদায় করবে।
অনুরূপভাবে পরবর্তী মাসে যদি গত মাসের তুলনায় কম দিনে ঋতু বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে সে গোসল করে নিবে [এবং নামায-রোযা শুরু করবে]। এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো এই যে, মহিলার ঋতুস্রাব থাকাকালীন সময়ে সে নামায আদায় করবে না- চাই ঋতুস্রাব গত মাসের মত একই সময় পর্যন্ত চলুক অথবা কিছু দিন বেশি বা কম চলুক। আর যখনই ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যাবে, তখনই নামায আদায় করবে।
[1] সূরা আল-বাকারাহ: ২২২।

প্রশ্ন ৫: সদ্য প্রসবকারিণী নারী কি ছালাত-ছিয়াম (নামায-রোযা) পরিত্যাগ করে চল্লিশ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করবে নাকি রক্ত বন্ধ হওয়া না হওয়াই হলো মূল বিষয়? অর্থাৎ যখনই রক্ত বন্ধ হয়ে যাবে, তখনই কি পবিত্র হয়ে যাবে এবং নামায শুরু করবে? আর পবিত্র হওয়ার সর্বনিম্ন কোন সময়সীমা আছে কি?

উত্তরঃ প্রসূতি মহিলার নির্দিষ্ট কোন সময়সীমা নেই; বরং যতদিন রক্ত থাকবে, ততদিন অপেক্ষা করবে। এমতাবস্থায় নামায পড়বে না, রোযা রাখবে না এবং তার স্বামী তার সাথে সহবাসও করবে না। পক্ষান্তরে যখনই সে পবিত্র হয়ে যাবে-যদিও তা চল্লিশ দিনের আগে হয়; এমনকি দশ বা পাঁচ দিনেও যদি সে পবিত্র হয়- তাহলে সে নামায পড়বে, রোযা রাখবে এবং তার স্বামী তার সাথে সহবাসও করবে। এতে কোন সমস্যা নেই। মূলকথাঃ প্রসূতি অবস্থা ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য একটা বিষয়- যা থাকা আর না থাকার সাথে এ সম্পর্কীয় বিধিবিধান সম্পর্কযুক্ত। সুতরাং যখনই সেটা বিদ্যমান থাকবে, তখনই তার বিধিবিধান বলবৎ থাকবে। আর যখনই কোন মহিলা তা থেকে মুক্ত থাকবে, তখনই সে উহার বিধিবিধান থেকে মুক্ত থাকবে। কিন্তু যদি তার রক্ত ষাট দিনের বেশী সময় ধরে চলে, তাহলে বুঝতে হবে সে ইস্তেহাযাগ্রস্ত মহিলা[1]। এক্ষেত্রে সে শুধুমাত্র অন্যান্য মাসের ঋতুস্রাবের দিনগুলো সমপরিমাণ অপেক্ষা করবে এবং এরপরে বাকী দিনগুলোতে গোসল করে নামায পড়বে।
[1] ইস্তেহাযা এমন রক্ত-যা ঋতুস্রাব ও প্রসূতির সময় ছাড়া অন্য সময়ে বের হয় অথবা এতদুভয়ের পরপরই বের হয়। সে কারণে কোন মহিলার হায়েয ও নিফাসের নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকলে যদি ঐ সময়সীমা অতিক্রম করে তার রক্ত চলে, তাহলে তাকে ইস্তেহাযা বলে। এটি মূলতঃ এক ধরনের রোগ। হায়েয ও ইস্তেহাযার মধ্যে পার্থক্যঃ

১. ইস্তেহাযা লাল রঙের হয়। পক্ষান্তরে হায়েয হয় কালো রঙের অথবা গাঢ় লাল (প্রায় কালো) রঙের।

২. ইস্তেহাযার দুর্গন্ধ থাকে না। পক্ষান্তরে হায়যের দুর্গন্ধ থাকে।

৩. ইস্তেহাযার রক্ত বের হওয়ার পর জমাটবদ্ধ হয়ে যায়। কিন্তু হায়েয কখনও জমাটবদ্ধ হয় না।

৪. বেশীরভাগ ক্ষেত্রে হায়েয প্রচুর পরিমাণে বের হয়। কিন্তু ইস্তেহাযা কম পরিমাণ বের হয়।

৫. বেশীরভাগ ক্ষেত্রে হায়েয বেদনা সৃষ্টি করে। কিন্তু ইস্তেহাযা তা করে না।

৬. হায়েয খুব গাঢ় হয়। কিন্তু ইস্তেহাযা পাতলা হয় ইত্যাদি। (আল-আহকাম আল-ফিক্বহিইয়াহ আল-মুখতাছারাহ ফী আহকামি আহলিল আ‘যার)।–অনুবাদক।

প্রশ্ন ৬: যদি রমযান মাসে দিনের বেলায় কোন মহিলার সামান্য রক্তের ফোটা পড়ে এবং সারা রমযান এই রক্ত চালু থাকা অবস্থায় সে রোযা রাখে, তাহলে কি তার রোযা শুদ্ধ হবে?


উত্তরঃ হ্যাঁ, তার রোযা শুদ্ধ হবে। আর এই রক্ত তেমন কোন বিষয় না। কারণ এটা শিরা থেকে আসে। আলী (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “এই রক্তবিন্দুগুলো নাক দিয়ে রক্ত পড়ার মত, এগুলো ঋতুস্রাব নয়”। এমন বক্তব্যই তাঁর পক্ষ থেকে উল্লেখ করা হয়।
 প্রশ্ন ৭: ঋতুবর্তী অথবা প্রসূতি নারী যদি ফজরের পূর্বে রক্তমুক্ত হয় এবং ফজরের পরে গোসল করে, তাহলে কি তার রোযা শুদ্ধ হবে?

উত্তরঃ হ্যাঁ, ঋতুবর্তী যদি ফজরের পূর্বে পবিত্র হয় এবং ফজরের পরে গোসল করে, তাহলে তার রোযা শুদ্ধ হবে। অনুরূপ বিধান প্রসূতি নারীর ক্ষেত্রেও। কেননা তারা তখন রোযা রাখার উপযুক্ত প্রমাণিত হবে। তাদের বিধান ঐ ব্যক্তির বিধানের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ, যে ফজরের সময় সহবাস জনিত কারণে অপবিত্র রয়েছে। কেননা তার রোযাও শুদ্ধ হবে। মহান আল্লাহ বলেন, “অতএব এক্ষণে তোমরা (রোযার রাতেও) নিজেদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস কর এবং আল্লাহ তোমাদের জন্য যা কিছু দান করেছেন, তা অনুসন্ধান কর। আর পানাহার কর যতক্ষণ না কালো রেখা থেকে ভোরের শুভ্র রেখা পরিষ্কার দেখা যায়”[1]। এখানে আল্লাহ তা‘আলা যেহেতু ফজর উদয় হওয়া পর্যন্ত সহবাস করার অনুমতি দিয়েছেন, সেহেতু ফজরের পরে গোসল করাই স্বাভাবিক হয়ে যায়। অনুরূপভাবে আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, “রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সহবাসজনিত কারণে অপবিত্র অবস্থায় সকাল করতেন অথচ তিনি রোযা থাকতেন”[2]। অর্থাৎ তিনি ফজর উদিত হওয়ার পর গোসল করতেন।
[1] সূরা আল-বাকারাহ:১৮৭।

1. বুখারী, ‘রোযা’ অধ্যায়, ‘রোযাদারের গোসল’ অনুচ্ছেদ হা/১৯৩১; মুসলিম, ‘রোযা’ অধ্যায়, ‘অপবিত্র অবস্থায় যার ফজর হয়েছে, তার রোযা শুদ্ধ’ অনুচ্ছেদ, হা/৭৫,১১০৯।
 প্রশ্ন ৮: কোন মহিলা যদি রক্ত আসার ভাব অনুভব করে অথবা তার অভ্যাস অনুযায়ী ব্যথা অনুভব করে অথচ সূর্যাস্তের পূর্বে রক্ত বের না হয়, তাহলে তার ঐ দিনের রোযা কি শুদ্ধ হবে নাকি তাকে ক্বাযা আদায় করতে হবে?
উত্তরঃ কোন মহিলা যদি রোযা অবস্থায় ঋতুস্রাব আসার আলামত টের পায় অথবা ব্যথা অনুভব করে অথচ সূর্যাস্তের পরে ছাড়া রক্ত বের না হয়, তাহলে তার ঐ দিনের রোযা শুদ্ধ হয়ে যাবে। ফরয রোযা হলে তাকে আবার আদায় করতে হবে না এবং নফল রোযা হলে তার নেকী নষ্ট হবে না।
 প্রশ্ন ৯: কোন মহিলা যদি রক্ত দেখতে পায় কিন্তু সে নিশ্চিত নয় যে, সেটা ঋতুস্রাবের রক্ত, তাহলে ঐদিন তার রোযার বিধান কি?

উত্তরঃ তার ঐদিনের রোযা শুদ্ধ হবে। কেননা [নারীর] আসল অবস্থা হলো, ঋতু না থাকা। তবে ঋতুর বিষয়টা স্পষ্ট হলে সেটা ভিন্ন কথা।
 প্রশ্ন ১০: কোন কোন সময় মহিলারা রক্তের সামান্য আলামত দেখতে পায় অথবা সারাদিনে বিচ্ছিন্নভাবে খুব অল্প কয়েক ফোটা রক্ত দেখতে পায়। আর এটা সে কখনও প্রত্যেক মাসের ঋতুস্রাবের নির্ধারিত সময়ে কিন্তু ঋতু না আসা অবস্থায় দেখতে পায়, আবার কখনও অন্য সময়ে দেখতে পায়। এক্ষণে উভয় অবস্থায় উক্ত মহিলার রোযার বিধান কি?

উত্তরঃ ইতিপূর্বে এ জাতীয় প্রশ্নের উত্তর গত হয়ে গেছে। কিন্তু এখানে একটা বিষয় হলো, এই রক্তবিন্দুগুলো যদি মাসের নির্ধারিত সময়ে হয় এবং সে উহাকে তার পূর্ব পরিচিত ঋতুস্রাব জ্ঞান করে, তাহলে তা ঋতুস্রাব হিসাবেই গণ্য হবে।


Post a Comment

কেমন লেগেছে পোস্টি? কমেন্টে জানান
website এ ১০ হাজার ++ বই আপলোড করা আছে,
Download কোনো সমস্যা হলে দ্রুত আমাকে কমেন্ট জানান, or msashohayeb12@gmail.com
করুন

Previous Next

সার্চ করুন ইচ্ছেমতো

Search results

نموذج الاتصال