1.
– এই শোনো, আমার তো চাকরী নেই। আমি তো বেকার। কবে চাকরী হয় ঠিক নাই।
– তো??
– আমার জন্য অপেক্ষা করবা তো??
– এখন কি করছি তাহলে??
– ( চুপ)
2.
– আমি তোমায় কোথাও ঘুরতে নিয়ে যেতে পারি না। গেলেও তোমার টাকা খরচ করতে হয়। আমার কাছে ব্যাপারটা লজ্জাজনক।
– তাহলে আর ঘুরতে যাবো না।
–( চুপ)
3.
– আমার ফোনটা চুরি হয়ে গেছে ।
– সমস্যা কি? আমারটা আপাততো তোমার কাছে থাকুক। পরে কিনলে ফেরত দিয়ে দিও।
– তুমি কিভাবে চলবা??
– আমার বাটন ফোনই চলবে।
4.
– ডিসেম্বর মাসে তো কোনো টিউশনিও নাই। বাড়ি থেকে টাকা আনতেও আমার লজ্জা করে ।
– তো কি হইছে?? আমার স্কলারশীপের টাকা দিয়ে আপাততো এই মাসটা চালিয়ে নাও।
– আমার ইগো তে বাধে তোমার কাছ থেকে টাকা নিতে??
– টাকা হলে পরে ফেরত দিও। তাহলেই তো হলো?
–( চুপ)
.
3 years পর।
– তোমাকে আমার আর ভালো লাগে না । আমি তোমার সাথে রিলেশনটা কন্টিনিউ করতে পারবো না।
– তোমার মাথা খারাপ হইছে?? আমি এতো বছর তোমার জন্যই অপেক্ষা করছি আর এখন এইসব কি হ্যাঁ??
– যা বলছি তাই সত্যি । আমার তোমার সাথে যায় না । তোমার নিজের চেহারা দেখছো আয়নায়?? বুড়ির মতো দেখতে লাগে । আমি ডিসিশন নিয়েছি আর একটু ছোটো মেয়েকে বিয়ে করবো??
– ( চুপ)
– দোয়া কইরো। আর তোমার জন্যও দোয়া রইলো। ভালো বর পাবা।
– ( চুপ)
– তুমি আমায় যতো টাকা দিছো তা মোট কত হইছে?? আমি এখন ফেরত দিবো। আমার সামনে মাসের বেতন থেকে ।
– ( চুপ)
–কিছু তো বলো??
– আচ্ছা, আমি কি ফেরত নেওয়ার জন্য তোমারে ওই টাকা দিতাম?? তোমার দোয়ার আশায় টাকা দিতাম??কার জন্য আমি এতো বছর অপেক্ষা করছি হ্যাঁ?? ভালো বর পাওয়ার জন্য এতো বছর অপেক্ষা করছি???
– হয়তো।
– ( চুপ)
– আবেগে করছো। আমিও বুঝি নি। এখন বুঝছি যে, তোমার সাথে আমার যায় না।
– ( চুপ)
.
যার জন্য সব করলো। সেই বলে দিলো তোমার সাথে আমার যায় না । সত্যি বাস্তবতা এমন কেনো?? যারা সত্যিকারে ভালোবেসে যায় তারাই হেরে যায়। আর যারা অভিনয় করতে পারে ভালো তারাই জিতে যায়
বাস্তবতা সত্যি বড়ই অদ্ভূত।
– এই শোনো, আমার তো চাকরী নেই। আমি তো বেকার। কবে চাকরী হয় ঠিক নাই।
– তো??
– আমার জন্য অপেক্ষা করবা তো??
– এখন কি করছি তাহলে??
– ( চুপ)
2.
– আমি তোমায় কোথাও ঘুরতে নিয়ে যেতে পারি না। গেলেও তোমার টাকা খরচ করতে হয়। আমার কাছে ব্যাপারটা লজ্জাজনক।
– তাহলে আর ঘুরতে যাবো না।
–( চুপ)
3.
– আমার ফোনটা চুরি হয়ে গেছে ।
– সমস্যা কি? আমারটা আপাততো তোমার কাছে থাকুক। পরে কিনলে ফেরত দিয়ে দিও।
– তুমি কিভাবে চলবা??
– আমার বাটন ফোনই চলবে।
4.
– ডিসেম্বর মাসে তো কোনো টিউশনিও নাই। বাড়ি থেকে টাকা আনতেও আমার লজ্জা করে ।
– তো কি হইছে?? আমার স্কলারশীপের টাকা দিয়ে আপাততো এই মাসটা চালিয়ে নাও।
– আমার ইগো তে বাধে তোমার কাছ থেকে টাকা নিতে??
– টাকা হলে পরে ফেরত দিও। তাহলেই তো হলো?
–( চুপ)
.
3 years পর।
– তোমাকে আমার আর ভালো লাগে না । আমি তোমার সাথে রিলেশনটা কন্টিনিউ করতে পারবো না।
– তোমার মাথা খারাপ হইছে?? আমি এতো বছর তোমার জন্যই অপেক্ষা করছি আর এখন এইসব কি হ্যাঁ??
– যা বলছি তাই সত্যি । আমার তোমার সাথে যায় না । তোমার নিজের চেহারা দেখছো আয়নায়?? বুড়ির মতো দেখতে লাগে । আমি ডিসিশন নিয়েছি আর একটু ছোটো মেয়েকে বিয়ে করবো??
– ( চুপ)
– দোয়া কইরো। আর তোমার জন্যও দোয়া রইলো। ভালো বর পাবা।
– ( চুপ)
– তুমি আমায় যতো টাকা দিছো তা মোট কত হইছে?? আমি এখন ফেরত দিবো। আমার সামনে মাসের বেতন থেকে ।
– ( চুপ)
–কিছু তো বলো??
– আচ্ছা, আমি কি ফেরত নেওয়ার জন্য তোমারে ওই টাকা দিতাম?? তোমার দোয়ার আশায় টাকা দিতাম??কার জন্য আমি এতো বছর অপেক্ষা করছি হ্যাঁ?? ভালো বর পাওয়ার জন্য এতো বছর অপেক্ষা করছি???
– হয়তো।
– ( চুপ)
– আবেগে করছো। আমিও বুঝি নি। এখন বুঝছি যে, তোমার সাথে আমার যায় না।
– ( চুপ)
.
যার জন্য সব করলো। সেই বলে দিলো তোমার সাথে আমার যায় না । সত্যি বাস্তবতা এমন কেনো?? যারা সত্যিকারে ভালোবেসে যায় তারাই হেরে যায়। আর যারা অভিনয় করতে পারে ভালো তারাই জিতে যায়
বাস্তবতা সত্যি বড়ই অদ্ভূত।
